আঙুল ফাটানো ঘোর বিপদ!
আমাদের অনেকেরই নানা রকম অভ্যাস থাকে। কখনো নাক চুলকানো, কখনো কথা বলার
ফাঁকে ঘনঘন মাথা চুলকানো। অনেকেরই আঙুল কিংবা দেহের বিভিন্ন অংশের
অস্থিসন্ধি ফাটানোর অভ্যাস রয়েছে। তবে এ অভ্যাস সম্পর্কে অনেকেরই
বিস্তারিত জানা নেই। বিশেষজ্ঞরা বলছেন আঙুল কিংবা দেহের যে কোনো অস্থিসন্ধি
ফাটানো মোটেই উচিত নয়।
এ বিষয়ে নিউ ইয়র্কের স্পেশিয়াল সার্জারি ইন্টিগ্রেটিভ কেয়ার সেন্টারের চিকিৎসকরা বলেন, ‘ফাটানো বা নিজেই নিজের দেহের কোনো অস্থিসন্ধি সেলফ-অ্যাডজাস্ট করা যদি অভ্যাস হয়ে যায় তাহলে তা দেহের জন্য ক্ষতিকর।’
বিশেষজ্ঞের কথায়, ‘এ জয়েন্টগুলোতে রয়েছে লিগামেন্ট, টেন্ডন ও অন্য সফট টিসুর কাঠামো, যা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তিত হয়। যে কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত চাপই এগুলো ভেঙে দিতে পারে।’
অনেকেরই আঙুল ফাটানোর শব্দ পছন্দ। যদিও এটি আঙুল ভেঙে ফেলে না। আমাদের দেহের অস্থিসন্ধিগুলোতে থাকে তরল পদার্থ ও নাইট্রোজেন ও কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্যাস। এ তরল পদার্থে চাপ প্রয়োগ করা হলে তা গ্যাসগুলো নির্গমণ করে এবং শব্দ শোনা যায়। অনেকেরই মেরুদণ্ডের হাড়গুলো ফাটানো অভ্যাস থাকে। এটিও ক্ষতিকর বলে জানান চিকিৎসকরা। এ কাজটি করলে মেরুদণ্ডের মারাত্মক ক্ষতিও হতে পারে বলে জানান বিশেষজ্ঞরা।
এ বিষয়ে নিউ ইয়র্কের স্পেশিয়াল সার্জারি ইন্টিগ্রেটিভ কেয়ার সেন্টারের চিকিৎসকরা বলেন, ‘ফাটানো বা নিজেই নিজের দেহের কোনো অস্থিসন্ধি সেলফ-অ্যাডজাস্ট করা যদি অভ্যাস হয়ে যায় তাহলে তা দেহের জন্য ক্ষতিকর।’
বিশেষজ্ঞের কথায়, ‘এ জয়েন্টগুলোতে রয়েছে লিগামেন্ট, টেন্ডন ও অন্য সফট টিসুর কাঠামো, যা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তিত হয়। যে কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত চাপই এগুলো ভেঙে দিতে পারে।’
অনেকেরই আঙুল ফাটানোর শব্দ পছন্দ। যদিও এটি আঙুল ভেঙে ফেলে না। আমাদের দেহের অস্থিসন্ধিগুলোতে থাকে তরল পদার্থ ও নাইট্রোজেন ও কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্যাস। এ তরল পদার্থে চাপ প্রয়োগ করা হলে তা গ্যাসগুলো নির্গমণ করে এবং শব্দ শোনা যায়। অনেকেরই মেরুদণ্ডের হাড়গুলো ফাটানো অভ্যাস থাকে। এটিও ক্ষতিকর বলে জানান চিকিৎসকরা। এ কাজটি করলে মেরুদণ্ডের মারাত্মক ক্ষতিও হতে পারে বলে জানান বিশেষজ্ঞরা।
No comments